শুক্রবার, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

জেনে নিন দেশের ব্যবসাসফল ১০ চলচ্চিত্র (ভিডিওসহ)

ভোরের সংলাপ ডট কম :
জুলাই ২৬, ২০১৭
news-image

১৯৫৬ সালে নির্মিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ দিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু। কিন্তু গত ৬০ বছরে মোট আয়ের হিসাবে ১০ কোটির ক্লাব অতিক্রম করতে পেরেছে মাত্র তিনটি চলচ্চিত্র। পাঁচ যুগে সবচেয়ে ব্যবসাসফল ১০টি চলচ্চিত্র নিয়ে এই প্রতিবেদন।বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যবসাসফল ছবি ১৯৮৯ সালে নির্মিত বেদের মেয়ে জোসনা। তোজাম্মেল হক বকুল পরিচালিত ফোক-ফ্যান্টাসিধর্মী চলচ্চিত্রটি ১২০০ হলে দেখানো হয়, আর আয় করে রেকর্ড ২০ কোটি টাকা। যে রেকর্ড আজও ভাঙতে পারেনি কেউ।বেদের মেয়ে জোসনার সাফল্য ছুঁতে না পারলেও রোমান্টিক চিত্রনায়ক সালমান শাহ নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত উপহার দেন অনেক হিট সিনেমা। ১৯৯৫ সালে সালমান অভিনীত ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ আয় করে ১৯ কোটি টাকা।সেরা ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের তৃতীয় অবস্থানটিও সালমান অভিনীত চলচ্চিত্রের। ১৯৯৬ সালে ছটকু আহমেদ পরিচালিত ‘সত্যের মৃত্যু নাই’ ছবিটি আয় করে ১১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। এরপর ঢাকাই চলচ্চিত্রে আর কোন ছবি আয় করেনি ১০ কোটি টাকার বেশি।সেরা দশের চতুর্থ অবস্থানেও আছে সালমান শাহ্‌ ও মৌসুমি অভিনীত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত এই ছবিটি আয় করে আট কোটি ২০ লক্ষ টাকা।আট কোটি টাকা আয় করে এই তালিকার পঞ্চম অবস্থানে ২০০৯ সালে গিয়াস উদিন সেলিম নির্মিত চলচ্চিত্র, মনপুরা। ১৯৯৭ সালে মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘কুলি’, সাত কোটি টাকা আয় করে আছে ষষ্ঠ অবস্থানে।২০১৬ সালে জাজ মাল্টিমিডিয়ার ‘বাদশা দ্য ডন’ আয় করে ছয় কোটি ৪০ লক্ষ। একই বছর মুক্তি পাওয়া জাজ মাল্টিমিডিয়ার আরেকটি চলচ্চিত্র ‘শিকারি’র আয় পাঁচ কোটি ৫৫ লক্ষ। সবচেয়ে ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের তালিকায় পর্যায়ক্রমে সপ্তম ও অষ্টম অবস্থানে আছে এই দুটি চলচ্চিত্র।অমিতাভ রেজার চলচ্চিত্র ‘আয়নাবাজি’ আয়ের দিক থেকে আছে নবম স্থানে। ২০১৬ সালে মুক্তি পাওয়া এই চলচ্চিত্রটি আয় করে পাঁচ কোটি তেরো লক্ষ টাকা।সেরা ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের দশম অবস্থান বদিউল আলম খোকনের প্রিয়া আমার প্রিয়া চলচ্চিত্রের। এর আয় পাঁচ কোটি টাকা।

bhorersanglap

আরও পড়তে পারেন